




নিজস্ব সংবাদদাতা:-বলিউডের রো’মান্টিক দৃ’শ্যটি বিশ্বজুড়ে পছন্দ হয় তবে এই রোমান্টিক দৃ’শ্যের চিত্রায়নের মান কেউ জানে না। অনেক সময় রো’মান্টিক দৃ’শ্যের চি’ত্রায়ণ চলচ্চিত্র নি’র্মাতাদের জন্য এক ঝাঁ’কুনিতে প’রিণত হয়। এর বাইরে অ’ন্তর’ঙ্গ দৃ’শ্যগু’লি মাঝে মধ্যে অ’ভিনেত্রীদের শো’ষণের ভিত্তি হয়ে ওঠে, যার ফলে পরে অ’ভিনেতারা অসুবিধার মু’খোমুখি হন।এমন প’রিস্থিতিতে, আজ আম’রা চলচ্চিত্রগু’লিতে প্রদ’র্শিত এমন রো’মান্টিক দৃ’শ্যের কথা বলছি, যার অ’ধীনে অভিনেতারা পেশাদার পাশাপাশি ব্য’ক্তিগতও হয়ে উঠেন।





আসুন জে’নে নেওয়া যাক কোন দৃ’শ্যগু’লি যেখানে অ’ভিনেতারা ব্য’ক্তিগত হ’য়েছিলেন।সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, দলিপ তা’হিল একবার জয়া প্রদার সাথে কাজ করছিলেন, তারপরে শ্যু’টিংয়ের সময় এমন কিছু ঘ’টেছিল যার কারণে দালিপ তাহিল সবার সামনে বিব্রত হয়েছিল। আ’সলে জয়া প্রা’দের একটি ছবিতে দালিপ তাহিলের সাথে একটি অ’ন্তর’ঙ্গ দৃ’শ্যের শু’টিং করার কথা ছিল, এই দৃ’শ্যের জন্য, ক্যামেরা চালু হওয়ার সাথে সাথে ডালিপ তাহিল নিজেকে নি’য়ন্ত্রণ ক’রতে পারেনি এবং তিনি জয়া প্রদা কে শক্ত করে ধ’রে ফে’লেন।





এর পরে, জয়া প্র’দা অনেক কষ্ট পেয়েছিলেন, তাই তিনি নিজেকে মু’ক্ত করার চেষ্টা শুরু ক’রেছিলেন।এসময় তিনি দলিপ তা’হিলকে জো’র করে চড় মা’রেন এবং বলেন যে এটি শু’টিং ফ্লোর, আ’সল নয়।জ্যা’কলিন আর সি’দ্ধার্থ।এ জে’ন্টলম্যান ছবির শু’টিং চ’লাকালীন তাদের স’ম্পর্কের খবর প্রচুর ছিল, এই ছবিতে দু’জনেরই চুম্ব’নের দৃ’শ্য ছিল। ক’থিত আছে যে শু’টিং চ’লাকালীন দুজন একে অপরকে চুমু খেতে এতটাই মগ্ন ছিল যে পরিচালকদের কাটা বলার শ’ব্দও শু’নতে পেল না তারা। অ’র্থাৎ দুজনেই একে অ’পরকে বা’স্তবের চু’মু খেতে শুরু করলেন।





লাগি না ছোতে গানটিতে প্রদ’র্শিত চু’ম্বনের দৃ’শ্যটি দী’র্ঘতম চু’ম্বনের দৃ’শ্য বলে মনে করা হয়।80 এবং 90 এর দশকের বেশিরভাগ চ’লচ্চিত্রের ধ’র্ষ’ণের দৃ’শ্য ছিল, চ’লচ্চিত্র নি’র্মাতারা বলছেন যে এই জাতীয় দৃ’শ্যের কারণে ছোট ছোট শহর এবং গ্রামে ছা’য়াছবি দেখা যেত। 1989 সালে, মিথুন এবং মা’ধুরীর একটি ছবিতে একইরকম দৃ’শ্য ছিল। এই দৃ’শ্যে ছবিটির খ’লনায়ক রণজিৎ তাকে মাধুরী দী’ক্ষিতের সাথে জো’র করার চেষ্টা ক’রেছেন।





ক’থিত আছে যে এই দৃ’শ্যের শু’টিং চলাকালীন রঞ্জিত তার মে’জাজ হা’রিয়েছিলেন এবং র’ঞ্জিতের অ্যা’ন্টিকস দেখে মাধুরী দী’ক্ষিত সত্যিই ভয় পে’য়েছিলেন।দ’য়াবান ছবিতে বিনোদ খান্না ও মাধুরী দীক্ষিতের মধ্যে অনেক অ’ন্তর’ঙ্গ দৃ’শ্য ছিল, এই দৃ’শ্যগু’লি চি’ত্রায়নের সময় বিনোদ খান্না এতটাই নি’য়ন্ত্রণহীন হয়ে প’ড়েছিলেন যে আজও আ’লোচিত তিনি। এই ছবির শ্যু’টিং শেষ হলেও অ’ন্তর’ঙ্গ দৃ’শ্যের জন্য মাধুরী দীক্ষিতকে স’মালোচনার মু’খোমুখি হতে হ’য়েছিল।





এরপরে মাধুরী দীক্ষিত তাঁর চ’লচ্চিত্র কে’রিয়ারের স’বচেয়ে বড় ভুল হিসাবে দয়াবান ছবির অ’ন্তর’ঙ্গ দৃ’শ্যটিকে বি’বেচনা ক’রেছিলেন।২০১৩ সালে প্র’কাশিত ইয়ে জওয়ানি হে দেওয়ানি-র একটি দৃ’শ্য, যেখানে এভলিন শর্মা হাঁ’টুতে আ’ঘা’ত পান এবং তারপরে রণবীর কাপুরের সাথে ফ্লা’র্ট করেন। ক’থিত আছে যে রণবীর কাপুর এভলিন শ’র্মাকে ফ্লা’র্ট ক’রতে এতটাই মগ্ন ছিলেন যে পরিচালক অয়ন মুখোপাধ্যায় সেই দৃ’শ্যের জন্য তিনবার কাটতে হয়েছিল।




