নিজস্ব প্রতিবেদন :-মুর্শিদাবাদে জমির গ্রে-প্তা-র ঘটনাই রাজনৈতিক মহলের নতুন সৃষ্টি হয়েছে চাপানউতোর। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনী সাথে ইডি র মিলিত জেরাতে উঠে এসেছে চা-ঞ্চ-ল্য-ক-র তথ্য । কোথা থেকে আসতো তাদের টাকা? কে দিত তাদের টাকা ?কিভাবে এই টাকা সংগ্রহ করা হতো ? এবং কোথায় কোথায় কাজে লাগাত টাকা? এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনী শুরু করেছে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ।মুর্শিদাবাদের ডোমকল এর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আ-ত-ঙ্ক ছড়িয়েছে গ্রামবাসীদের মধ্যে।
কিন্তু আপনি অবাক হবেন যে আল-কায়েদার নতুন কু-খ্যা-ত জ-ঙ্গি গোষ্ঠীর সাথে সম্পর্কযুক্ত এই জ-ঙ্গি গোষ্ঠীর টাকা আসতো মাদ্রাসা থেকে। আজ্ঞে হ্যাঁ! মাদ্রাসা ,যেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের আরবি শিক্ষা দেয়া হয়।মাটির একটি ঘর ,টিনের ছাউনি ,দূর থেকে দেখে মনে হবে না সেটি মাদ্রাসা । কিন্তু সেই মাদ্রাসার বিল থেকে তোলা হতো টাকা। লেনদেন হতো বড় অঙ্কের টাকা এমনটাই মনে করছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বাহিনী ।
আল মামুন কামাল ছিল আল-কায়েদার মতন জ-ঙ্গি-গোষ্ঠীর সাথে টাকা লেনদেনের মাস্টারমাইন্ড ।অথচ তার পাশে থাকা গ্রামবাসীরা টেরও পায়নি তার সম্পর্কে।গ্রামবাসীর একাংশের বক্তব্য যেটিকে মাদ্রাসা হিসেবে দেখানো হচ্ছে সেটি আসলে একটি পরিত্যক্ত মসজিদ ।সেখানে মাদ্রাসা দায়িত্ব পায় আল মামুন কামাল ।বাচ্চাদের আরবি শিক্ষা দেওয়া হতো সেখানে।তবে কোনো অংশেই এটি কোন কালের পরিচিত মাদ্রাসা ছিলনা ছিলনা।
এই ডোমকলে থাকা প্রতিটি পরিবার থেকে অন্তত একজন পরিযায়ী শ্রমিক। কাজ করতে পাড়ি দেয় কেরালা । এমনটাও শোনা যাচ্ছে এই মাদ্রাসার বিল আল মামুন কামাল কেরলের পরিযায়ী শ্রমিক দের মধ্যে বিলিয়ে দিত এবং সেখান থেকে টাকা সংগ্রহ করত । যার কিছুটা কাজে লাগাতো মাদ্রাসাতে এবং বাকিটা পুরোপুরি চলে যেত জ-ঙ্গী সংগঠন এর কাজে। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনার পরে আ-ত-ঙ্কে দিন কাটাচ্ছে গ্রামবাসীরা। তার সাথে সাথে কেরলে কাজ করতে যেতে রীতিমতো ভ-য় পাচ্ছে গ্রামবাসীরা ।