




নিজস্ব প্রতিবেদকঃ প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ অমরত্ব প্রাপ্তির ওষুধ খুঁজে যাচ্ছে। বিভিন্ন রকম গল্পে কাহিনী সবেতেই মানুষের এই ওষুধ খোঁজার গল্প বর্ণনা করা আছে। তেমনি অমরত্বের ঠিক উল্টো পাশেই জমে আছে মৃ-ত্যু-র হাতছানি।মানুষের এযাবৎ জানা ছিল যে,কারোর জন্ম মৃ-ত্যু কোন মুহূর্তে হবে সেটা নিয়ে কোনো মানুষের জ্ঞান কার্যকর নয়। পার্থিব কোনো উপায়ে সেটা জানা সম্ভব নয়। কিন্তু, সাম্প্রতিক কালের এক গবেষণা এই ধারণাকে রীতিমতো কড়া চ্যালেঞ্জ এর মুখে ফেলেছে।





বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন,একজন মানুষের জীবন কাল বিজ্ঞানের সাহায্যে নির্ণয় করে বলে দেওয়া সম্ভব। ঠিক শুনেছেন আপনি, এমনই দাবি করেছেন ইংল্যান্ডের এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দল।তাদের মতে,কোনো বুজরুকি নয়,একদম সঠিক বিজ্ঞান সম্মত পদ্ধতিতে বলে দেওয়া সম্ভব যে একজন মানুষ কতদিন বাঁচবেন।
সাধারণত জিনগত বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করেই বিজ্ঞানীরা বলে দিতে পারবেন কোনো মানুষের আয়ু কত।তারা জানিয়েছেন, মানুষের জীবনকাল কতবছর পর্যন্ত বিস্তৃত থাকবে তা নির্ভর করে অনেকাংশে তার জিনের ওপর। যদিও এটি ছাড়াও দৈনন্দিন জীবনের অভ্যেস, খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদির ওপর মানুষের সুস্থতা ও আয়ু নির্ভর করে।





কোনো মানুষের জিন এর 12 টি বৈশিষ্ট্য তার আয়ুর ওপর প্রভাব ফেলে। তার বংশ পরম্পরায় কোনো রোগ আছে কিনা,তার পরিবারের গড় আয়ু এসবের মাধ্যমে তার আয়ু প্রভাবিত হয়।




