গত পয়লা জুন ভারতের বুকে প্রবেশ করেছে বর্ষা। তারপর থেকেই বিশেষ করে ভারতের উত্তর বঙ্গে নিরন্তর বৃষ্টি হয়ে চলেছে। যার ফলে উত্তরবঙ্গের নদীগুলিতে জলের পরিমাণ বি-প-জ্জ-ন-ক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। আসাম সহ বেশকিছু রাজ্যে ব-ন্যা পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে। মুম্বাইয়ে অতিবৃষ্টির দারুন অনেক জায়গা জলের তলায় চলে গিয়েছে। এছাড়াও বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের অবস্থা খুবই খারাপের দিকে।
অতিবৃষ্টির দরুন বেশকিছু পাহাড়ি এলাকায় ধ্ব-স নামার ঘটনা ঘটেছে। সেইসব এলাকায় প্রশাসন তৎ-পরতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। মালদার কালিয়াচকের নদী তীরবর্তী অঞ্চলে ভা-ঙ্গ-নে-র ঘটনা ঘটেছে। যার ফলে বেশ ভীত হয়ে পড়েছেন উপকূলবর্তী বাসিন্দারা। দক্ষিণবঙ্গের মাটিতেও বেশ কয়েকবার ভারী বৃষ্টির দেখা মিলেছে। এখনও পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে ব্যাপক বৃষ্টিপাতের দেখা মিলছে।জানা গিয়েছে হিমাচল প্রদেশের বুকে আবহাওয়ার ইতিমধ্যে পরিবর্তন হবেনা।
হিমাচল প্রদেশের ৫ জেলায় ইয়োলো অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। রাজ্যের অন্যান্য জেলাতেও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির দেখা মিলছে। শুক্রবার সকাল থেকেও হিমাচলের বিস্তীর্ণ এলাকায় বৃষ্টির দেখা মিলেছে। জানা গিয়েছে গত ২৪ ঘন্টায় মোট ২১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। মৌসম বিভাগ পূর্বাভাস দিয়েছে যে , আগামী ২৭ আগস্ট পর্যন্ত এই আবহাওয়া জারি থাকবে। ২৪ আগস্ট আবার সক্রিয় হচ্ছে পশ্চিমী ঝ-ঞ্ঝা। এর দরুন আগামী ২৬ এবং ২৭ আগস্ট হিমাচলের একাধিক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
জেলা প্রশাসনকে আরো অ্যালার্ট থাকতে বলা হচ্ছে। সাধারণ মানুষকে খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বেরোতে নিষেধ করা হয়েছে। মৌসম বিভাগ পূর্বাভাস দিয়েছে যে, আগামী 30 শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বর্ষা অতি সক্রিয় থাকবে। গত 24 শে জুন হিমাচলে বর্ষার আগমন ঘটেছিল। হিমাচলের সিরমোর, বিলাসপুর, হমিরপুর, কাঙ্গরাতে ভারী বৃষ্টির সর্তকতা জারি হয়েছে।জানা গিয়েছে রাজ্যে 15 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে এবং 15 সেপ্টেম্বরের পর বৃষ্টির প্র-কো-প কমবে বলে জানা গিয়েছে।