বর্তমানে সারা দেশজুড়ে স-ন্ত্রা-সে-র ভ-য়া-বহ রাজত্ব চালাচ্ছে করোনা। এই মহামারীর ক-ব-লে পড়ে বহু মানুষের প্রা-ণহা-নি ঘটেছে। সেই সাথে বি-পর্য-স্ত হয়েছে দেশের আর্থিক পরিকাঠামো। কেন্দ্রীয় সরকার লাগাতার প্রচেষ্টায় রত যে কিভাবে এই ম-হা-মারী-র হাত থেকে দেশকে উদ্ধার করা যায়।
কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোনরকম ভ্যাকসিন আবিষ্কার করতে পারেনি ভারতীয় বিজ্ঞানীরা। তবে ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট আশা দিয়েছে যে খুব শীঘ্রই তারা করোনার ভ্যাকসিন মানুষের হাতে তুলে দেবে।
কেন্দ্রীয় সরকার দেশের আর্থিক পরিকাঠামো আবার সুগঠিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
ব্যাঙ্কগুলির পুরনো নিয়ম অনুযায়ী প্রথম কয়েকটি ট্রানজেকশন গ্রাহকদের বিনামূল্যে করতে দেওয়া হয়, তারপরেই টাকা কেটে নেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় সংস্থা এই মর্মে বেশ কিছু নিয়ম জারি করেছে। ।
দেশজুড়ে সন্ত্রাসের রাজত্ব চালাচ্ছে করোনা ভাইরাস। এক মুহুর্তে সমস্ত পরিচিত চিত্রগুলো কে পাল্টে দিয়েছে এই মারণ ভাইরাস। এই আবহের মধ্যে মানুষ ডিজিটাল লেনদেনের দিকে বেশি ঝুঁকে পড়েছেন।
ব্যাংকে যদি প্রয়োজন না থাকে মানুষ চট করে সেখানে যাচ্ছেন না। বেশকিছু ব্যাংক ইতিমধ্যেই ডিজিটাল পরিষেবা দিতে শুরু করেছে।
কিন্তু অনলাইন ট্রানজেকশনের চার্জ কাটার ফলে গ্রাহকরা সমস্যায় পড়ছিলেন। যেমন ইউপিআই দিয়ে BHIM, GOOGLE PAY, PHONE PAY, PAYTM, প্রভৃতি অ্যাপ গুলির মাধ্যমে পেমেন্ট করা হয়। ইউপিআই দিয়ে সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ট্রান্সফার করা যেতে পারে।\
এবার এই নিরিখে এক গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা জারি করল অর্থমন্ত্রক। অর্থমন্ত্রক নির্দেশ দিয়েছে এবার থেকে অনলাইন বা ইউপিআই ট্রানজাকশনে কোন রকম টাকা কাটতে পারবে না ব্যাঙ্কগুলি। রূপে বা ইউপিআই সার্ভিসে কোন অতিরিক্ত টাকা কাটা যাবে না।
১লা জানুয়ারি ২০২০ র পরে কোনো গ্রাহকের কাছ থেকে যদি এই চার্জ কাটা হয় তা সাথে সাথে ব্যাঙ্কগুলিকে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে অর্থমন্ত্রক। অর্থমন্ত্রক গত রবিবার নির্দেশ জারি করে জানিয়েছে ইউপিআই এর মাধ্যমে পেমেন্ট করলে কোনরকম চার্জ কাটতে পারবে না ব্যাংক গুলি। ডিজিটাল লেনদেন যাতে বৃদ্ধি পায় সেই জন্যই এরকম নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্র। এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক ঘোষণা করেছে , এই নিয়ম যদি না মানা হয়, তাহলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে ব্যাঙ্কগুলির বিরুদ্ধে।