লাইভ মিন্টের খবরে জানা গিয়েছে, এই করোনা ভাইরাসের দরুন চালু হওয়া লকডাউনে পেমেন্ট ফার্মগুলি তাদের লেনদেন বৃদ্ধি করার জন্য তাদের ডিজিট্যাল গোল্ড অফারিংয়ের উপরে গুরুত্ব আরোপ করেছে। চিনা সংস্থা শাওমি এমআই পে’ প্ল্যাটফর্মে ডিজিট্যাল সোনার পরিষেবা শুরু করেছে ৷ একটি সর্বভারতীয় সংবাদপত্রে বলা হয়েছে, শেষ অক্ষয় তৃতীয়ায় পেটিএম দাবি করেছিল তারা প্রায় ৩৭ কেজি ডিজিট্যাল সোনা বিক্রি করতে পেরেছে এর দরুন ৷
ফোনপে দাবি করেছে, ২০২০ সালের প্রথম চার মাসে তারা ১০০ কেজি ডিজিট্যাল সোনা বিক্রি করতে পেরেছিলো।অ্যামাজন পে তার গ্রাহকদের জন্য চালু করল ডিজিটাল গোল্ড পরিষেবা। এই পরিষেবার তারা নাম দিয়েছে ‘গোল্ড ভল্ট’। সেফ গোল্ড এর সাথে গাঁটছড়া বেঁধে অ্যামাজন এই ডিজিটাল গোল্ড পরিষেবা চালু করেছে গ্রাহকদের জন্য। জানা গিয়েছে এর ফলে গ্রাহকরা নাকি ন্যূনতম পাঁচ টাকার বিনিময়ে ডিজিটাল সোনা কিনতে পারবেন।
এর ফলে গ্রাহকরা খুব সহজেই ভার্চুয়াল সোনা কেনাবেচা করতে সক্ষম হবেন। এবং এর জন্য কোন রকমের লকার ভাড়া নেওয়ার দরকার পড়বেনা গ্রাহকদের। এই পরিষেবা লঞ্চ করার সাথে সাথেই পেটিএম সহ ফোন পে, গুগল পে, মোবিকুইক,অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের মতো কোম্পানি গুলোর সাথে কড়া প্রতিযোগিতায় নামলো অ্যামাজন পে ৷ যদিও ডিজিট্যাল সোনা ভল্টের পরিষেবা উক্ত কোম্পানিগুলি আগেই শুরু করে দিয়েছিল৷ পেটিএম ও ফোন পে’তে ডিজিট্যাল সোনার পরিষেবা ২০১৭ থেকেই মিলছে।