বেকার বসে না থেকে একেবারে স্বল্প পুঁজিতে এখান থেকে শাড়ি কিনে শুরু করুন ব্যবসা, লাভ হবে প্রচুর

নিজস্ব প্রতিবেদন: যেকোনো ধরনের ব্যবসা শুরু করার আগেই কিন্তু বিশেষ কিছু দিক যাচাই করে দেখাটা খুব জরুরী।এক, আপনার মূলধন বা অর্থ বিনিয়োগের ক্ষমতা। দুই, কতটা সময় বা শ্রম আপনি দিতে পারবেন এবং তিন, আপনার নতুনত্ব ভাবনা বা কল্পনার দৌড় ঠিক কতটা। দেখবেন যাঁদের পর্যাপ্ত মূলধন আছে, তাঁরা সাধারণত কোনও নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষার দিকে না গিয়ে প্রথাগত ব্যবসাই পছন্দ করেন (অনেক ক্ষেত্রে তাঁদের এটি পরম্পরাই থাকে)।

যেমন – কাপড়ের দোকান, গয়নার দোকান বা কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি, এই জাতীয় বড় মাপের খুচরো ও পাইকারি ব্যবসা। কিন্তু যাদের পর্যাপ্ত মূলধন নেই তারা কি করবেন? আজ আমরা সেই সব মানুষদের জন্যই নিয়ে চলে এসেছি এই বিশেষ প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে আমরা কিন্তু শাড়ির ব্যবসার কথা শেয়ার করে নেব যা গ্রাম শহর নির্বিশেষে সব জায়গাতেই চলবে।

এবার আপনারা হয়তো ভাবছেন এটি তো প্রথাগত ব্যবসার মধ্যে পড়ছে তাহলে কিভাবে শুরু করা যাবে? তবে পাঠক বন্ধুদের উদ্দেশ্যে জানিয়ে রাখি সামান্য পুঁজি নিয়েও কিন্তু শাড়ির ব্যবসা শুরু করে লাভবান হওয়া যেতে পারে। অন্ততপক্ষে সাম্প্রতিক সমীক্ষা বা ধ্যান-ধারণা তো এই কথাই বলছে।

কিভাবে এই শাড়ির ব্যবসা আপনারা এগিয়ে নিয়ে যাবেন?

কম পুঁজিতে ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য আপনারা কিন্তু একটু ভিন্নভাবে শাড়ির ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যেমন ধরুন লটের শাড়ির ব্যবসা।যারা এই বিষয়টা জানেন না সেই সমস্ত পাঠকদের উদ্দেশ্যে প্রথমেই বলে রাখি লটের শাড়ি হল এমন কিছু জিনিস বা পণ্য যেগুলো তৈরীর সময়ে কালার থেকে শুরু করে প্রিন্টিং এর কিছু ডিসপুট হয়ে যায়।

বাজারে কিন্তু অত্যন্ত কম দামের উপরে এই শাড়ি বিক্রি করা হয়ে থাকে। সুতরাং যারা নতুন ব্যবসার কাজ শুরু করেছেন এবং শাড়ি নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে চান তারা কিন্তু সহজেই এই লটের মাল নিয়ে নিজেদের কাজ চালু করতে পারেন।। এতে আপনারা যেমন গ্রাহকদের অত্যন্ত কম দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবেন; ঠিক তেমনভাবেই কিন্তু পাইকারি রেটেও এই শাড়িগুলোর মূল্য অত্যন্ত কম দাম থেকেই শুরু হবে।

পণ্যের দাম কেমন পড়বে ?

আজ আমরা আপনাদের সাথে এমন একটি ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিটের ঠিকানা শেয়ার করে দেবো যেখানে মাত্র ৬৮ টাকা থেকে লটের বিভিন্ন ভ্যারাইটির শাড়ি আপনারা পেয়ে যাবেন। এর মধ্যে প্রিন্টের শাড়ি থেকে শুরু করে হ্যান্ডলুম, সিল্ক অথবা তাঁত সবকিছুই রয়েছে। শাড়িগুলোতে কিন্তু বিশেষ কোনো ডিসপুট নেই আর থাকলেও সেটা চট করে সাধারণ মানুষের নজরে আসবে না। যারা একেবারে স্বল্প মূলধনের ব্যবসা শুরু করতে চান এটা তাদের জন্য একটা পারফেক্ট পরিকল্পনা।

৬৮ টাকা থেকে পণ্যের দাম শুরু হলেও মোটামুটি যদি আপনারা কাপড় আর কালারের উপর ওয়ারেন্টি নিতে চান সে ক্ষেত্রে কিন্তু ৯০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যেই বিভিন্ন শাড়ি পেয়ে যাবেন। খুব দূরবর্তী স্থানে বসবাস করেন এমন মানুষরাও কিন্তু এখান থেকে পণ্য কিনে নিতে পারেন। তার জন্য ভিডিও কলের সুব্যবস্থা রয়েছে।

পাইকারি রেটে এখান থেকে পণ্য কিনে নেওয়ার পরে লোকাল মার্কেটে খুব সহজেই যে কোন স্টল বা দোকানের সাহায্য নিয়ে আপনারা প্রফিট রেখে এগুলো বিক্রি করে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক ভিত্তিতে উপার্জন করতে পারবেন। আজকের এই পরিকল্পনা ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করে নিতে ভুলবেন না। পণ্য কেনার জন্য নিজের দেওয়া ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন।

Address : Santipur, Nadia, west bengal.
Contact/whatsapp : 8918647910/7001992533

Leave a Comment