







নিজস্ব প্রতিবেদন :- কোন মহিলা যখন গর্ভবতী হয় তখন রীতিমত একটা আনন্দের পরিবেশ সৃষ্টি হয় সেই পরিবারে কারণ নতুন একটি সদস্য পরিবার আসতে চলেছে। পৃথিবীর আলো দেখতে চলেছে একটি নতুন প্রাণ। তাই আনন্দ তুঙ্গে থাকে সে ব্যাপারে নতুন করে বলার আর কোন অপেক্ষা রাখে না।




তার পাশাপাশি সেই মহিলার যত্ন নেওয়া আদর করা থেকে শুরু করে খাবার দাবার ইত্যাদি সবকিছুই চলে জোরকদমে। কিন্তু বৈজ্ঞানিক ভাবে জানানো হচ্ছে যে এই কয়েকটি ভুলের কারণে কিন্তু বিকলাঙ্গ বা প্রতিবন্ধী শিশু জন্ম নিতে পারে। তাই আপনি যদি এমনটা না চান যে আপনার শিশু প্রতিবন্ধী হিসেবে পৃথিবীতে জন্ম নিক তাহলে গর্ভাবস্থাতেই সাবধান হয়ে যান এবং এই সমস্ত বিষয়গুলি মাথায় রাখুন।




১) চিকিৎসকেরা এমনটা জানাচ্ছেন যে গর্ভবস্থায় অবস্থা তাতে যদি কোন মহিলা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অনিয়মিতভাবে ওষুধ সেবন করে তাহলে কিন্তু তার প্রভাব পড়ে তার ভ্রূণের উপর যার ফলে ভ্রূণের বৃদ্ধি ঘটে এবং বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম নিতে পারে।




২) চিকিৎসকেরা এমনটাও জানাচ্ছে যে গর্ভ অবস্থায় যদি কোন মহিলা সঠিক মাত্রায় পুষ্টিযুক্ত খাবার না পায় তাহলে তিনি রক্তাল্পতা ভুগতে থাকেন। এবং এই অবস্থায় যদি কোন মহিলা রক্তাল্পতা ভুগতে থাকে তার সরাসরি প্রভাব পড়ে তার বাচ্চার উপর।




৩) গর্ভাবস্থায় কোন মহিলা ফরমালিন দেওয়া খাদ্য খেলে বিকলাঙ্গ শিশু জন্ম নিতে পারে। এর পাশাপাশি সন্তানেরা বোকা হাবা-গোবা হয়ে যেতে পারে।




৪) শিশু থেকে মা-বাবার আলাদা বিছানায় ঘুমানো উচিত।




৫) মায়ের বয়স গর্ভধারনের সময় মায়ের বয়স কম বা বেশি দুটিই শিশুর জীবনের জন্য ঝুঁকি পূর্ণ। অপরিণত বয়সে প্রজণন অঙ্গের বিকাশ সম্পূর্ণ হয় না। তাই অপরিণত বয়সে মা হলে ত্রুটিপূর্ণ ছেলেমেয়ে জন্ম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার বেশি বয়সে অন্ত:ক্ষরা।




৬) চিকিৎসকেরা এমনটাও জানাচ্ছেন যে ৩৫ বছরের উপরে কোন মহিলা যদি সন্তান ধারণ করে তাহলে সেই সন্তান বিকলাঙ্গ প্রতিবন্ধী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে অনেকটা বেশি। কারণ সেই মুহূর্তে হরমোনের কার্যকারিতা অনেকখানি কমে আসে।











