




নিজস্ব প্রতিবেদন :-আর মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা দিন তারপরে বাঙালির শ্রেষ্ঠ পুজোর দুর্গাপূজা । তবুও শরতের মেঘ কেন মাঝে মাঝে ঢেকে ফেলে নিজেকে অন্ধকার কালো মেঘের কাছে কাছে। তাহলে কি কোন কোন অশনি সংকেত আছে ? অশনিসংকেত নয় তবে দু: সংবাদ তো বটেই । এমনটা জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া।





গত কয়েক মাস আগে এপার বাংলা এবং ওপার বাংলার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতি করেছে আম্ফান । তার রেশ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আরো একবার ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। এবং এই ঘূর্ণিঝড় খুব সম্ভবত পুজোর মুখেই হবে। সারা বছর অপেক্ষা করা ওই চারটি দিন হয়তো এবার ভেস্তে যেতে পারে বৃষ্টির জলে ।
আবহবিদরা জানাচ্ছেন, বঙ্গোপাসগরে ক্রমেই জোরালো হচ্ছে দুটি নিম্নচাপ। এদের মধ্যে একটি শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। এই ঘূর্ণিঝড়ের নাম দিয়েছে সম্ভবত গতি শেষ ঘূর্ণিঝড় মুম্বাই আছড়ে পড়েছিল যার নাম ছিল নিসর্গ নাম ছিল নিসর্গ । আমরা দেখেছিলাম রীতিমতো মুম্বাইকে তোলপাড় করে দিয়েছিল ।





তারপরে পশ্চিমবাংলার উপর দিয়ে বয়ে গেছে আম্পান। লক্ষ লক্ষ মানুষকে। লক্ষ লক্ষ মানুষকে করেছে ঘরছাড়া। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এখন মাঝেসাজে নজরে পড়ে রাস্তায় বেরোলে নজরে পড়ে রাস্তায় বেরোলে। তার মধ্যে আবার এরকম ঘূর্ণিঝড় আবার এরকম ঘূর্ণিঝড় রীতিমতো এক বড়োসড়ো বড়োসড়ো দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে রাজ্যবাসীর কপালে ।
আবহবিদরা জানাচ্ছেন,সেপ্টম্বর জুড়ে বাংলাদেশের স্বাভাবিকের থেকে ৩৩.১ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনার রয়েছে অক্টোবরেই। পুজোর ঠিক প্রাক্কালে এই ধরনের ঘূর্ণিঝড় হয়ে থাকে যাকে আশ্বিনের ঝড় বলে থাকেন আবহাওয়াবিদরা । তবে এবারে ঘূর্ণিঝড় যেন একটু বেশি চোখ রাঙাচ্ছে । ঘনীভূত হচ্ছে নিম্নচাপ যা কি না বড়োসড়ো ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস। ।




