রান্নার গ্যাস , অর্থাৎ এল পি জি। এই গ্যাস বর্তমানে গৃহস্থালির রান্নার বিষয়টিকে করেছে আরো সহজসাধ্য । ভারতের প্রায় অর্ধেকেরও বেশী মানুষ বর্তমানে রান্নার গ্যাসের গ্রাহক। কিন্তু এখন এই ক’রোনা পরিস্থিতিতে বারবার রান্নার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির ফলে শ’ঙ্কি’ত হয়েছিলো মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে নিম্নবিত্ত রাও। প্রতি মাসের শুরুতেই তেলসংস্থা গুলো রান্নার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করে থাকে।
আন্তর্জাতিক বাজারে টাকার মূল্যের সাথে এলপিজির মূল্যকে সামঞ্জস্য রেখে গ্যাসের দাম ঠিক করা হয়। জানা গিয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে এলপিজির দাম বেড়েছিলো বলেই রান্নার গ্যাসের দাম বেড়ে গিয়েছিলো। বছরে দুবার গ্যাসের দাম নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। গ্যাসের দাম প’রি’বর্তন হয় বছরে দুবার একটি হলো এপ্রিলে এবং অপরটি হল অক্টোবরে। এপ্রিল এবং অক্টোবরে নির্ধারণ হয় সিএনজি এবং এলপিজির মূল্য।
এবার অক্টোবরে উৎসবের এই আবহে রান্নার গ্যাসের দাম নিয়ে মিলতে চলেছে সুখবর। জানা গিয়েছে আগামী অক্টোবরে এলপিজির দাম বেশ কমতে পারে। যার ফলে উৎসবের মরসুমে বেশ কিছুটা কম দামেই এলপিজি হাতে পাবেন গ্রাহকরা। এমনিতেই বিশ্বের বহু জায়গায় প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম অন্তত 50 শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
জানা গিয়েছে আগামী অক্টোবরে অন্তত 20% দাম কমতে পারে এলপিজির এবং সিএনজির। বিশ্বব্যাপী ক’রোনার ভ’য়া’বহ আ’ব’হে বি’প’র্যস্ত অর্থনৈতিক প’রি’স্থিতি। এবার দেশের বুকে এলপিজির দাম কমায় কিছুটা হলেও স্বস্তির ছোঁয়া পেয়েছেন এলপিজি গ্রাহকরা।