







নিজস্ব প্রতিবেদন :- লক্ষী ভান্ডার প্রকল্প এই রাজ্যে আলাদা মাত্রা সৃষ্টি করেছে সে ব্যাপারে নতুন করে বলার কোন আর অপেক্ষা রাখে না। ইতিমধ্যে জানা গেছে যে প্রায় দেড় কোটির বেশি মহিলা লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের জন্য আবেদন করেছে। কিন্তু লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের আবেদন করার পাশাপাশি এমনটাই জানা গেছে যে 35 লক্ষ মহিলার আবেদনপত্র অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে।




তাদের ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট সঠিকভাবে প্রদান করা নেই আবেদন পত্রে এবং তারা যাতে এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত না হয়ে যায় তাই মুখ্যসচিবের নির্দেশ অনুসারে সেই সমস্ত মহিলাদেরকে ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এবং দ্রুত নিষ্পত্তির হোক এমনটা নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এরই মাঝে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নতুন নতুন দিগন্ত সৃষ্টি করেছে বলা যেতেই পারে।




এতদিন ধরে লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের আবেদন করার জন্য যে সমস্ত নথিপত্র গুলি প্রয়োজন ছিল সেগুলি হল কাস্ট সার্টিফিকেট স্বাস্থ্য সাথী কার্ড আধার কার্ড ইত্যাদি। এগুলি অত্যন্ত জরুরি ছিল। না দিলে আপনার আবেদন পত্র মঞ্জুর হবে না। কিন্তু রাজ্যের সকল মহিলাদের কথা চিন্তা করে কিছুদিন আগেই মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন নতুন সিদ্ধান্ত।




তার এই সিদ্ধান্তের ফলে রাজ্যে থাকা প্রতিটি মহিলারা 500 টাকা এবং হাজার টাকা করে সরকারি অনুদান পাবে প্রতি মাসে। কিন্তু যে প্রশ্নটা বারবার থেকেই যাচ্ছে যে লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের জন্য যারা যারা আবেদন করেছেন এবং যারা যারা টাকা পেয়েছেন তারা কতদিন ধরে টাকা পাবেন।




এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান যে আপাতত যতদিন পর্যন্ত তাদের সরকার ক্ষমতায় রয়েছে ততদিন পর্যন্ত তারা লক্ষী ভান্ডার প্রকল্পের টাকা বিতরণ করে যাবে সাধারন পরিবারের মহিলাদের জন্য। 2024 এর লোকসভা ভোটে প্রধানমন্ত্রী হবার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলেছেন তিনি ।তাই আপাতত আপাতত দৃষ্টিতে এমনটা মনে করা যেতেই পারে 2024 সাল পর্যন্ত প্রত্যেক লক্ষী ভান্ডারের টাকা পাবেন।











